Description
দুলাল চন্দ্র ভড়ের তাল মিছরি ১৯১৭ সাল থেকে ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে বাজারে চলছে।
তাল মিছরির ব্যবহারবিধি ও উপকারিতা:
১) শষ্ককাশে : শুধু তালমিছরি অথবা বচ ও তালমিছরি চুষিয়া খাইলে অল্প সময়ের মধ্যে শুষ্ক শ্লেস্মা উঠিয়ে যায়।
২) হুপিং কাশিতে : তাল মিছরি মুখে রাখিলে কাশের বেগ শান্ত হয়। আয়ুর্বেদিক চন্দ্রামৃত-রস ও তাল মিছরি এক সঙ্গে চুষিয়া খাইলে হুপিংকাশ আরোগ্য হয়।
৩) শিররোগ : মকরধ্বজ, মাখন ও তাল মিছরি চূর্ণ সহ সেবন করিলে আশু উপকার হয়। যাহারা অত্যন্ত মানসিক পরিশ্রম করে তাদের পক্ষে এই ঔষধ অমৃতপম।
৪) দুর্বল ও ক্ষীণ ব্যক্তির পক্ষ : রেডালা মূল চুর্ণ মাখন ও তাল মিছরি সহ সেবন পুষ্টি ও কান্তির সহায়ক।
৫) রাত্রিতে সুনিদ্রা না হইলে : শীতল দুগ্ধ তাল মাছরি চূর্ণ সহ শয়নের পুর্বে সেবন করিলে সুনিদ্রা হয়।
Reviews
There are no reviews yet.